প্রতিদিন কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা


প্রতিদিন কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, বাস্তবে কিন্তু কিসমিসর কোন গাছ নাই কিসমিস বিশেষ পন্ধতিতে তৌরি করা হয় কিসমিস আঙ্গুর ফল রোদে সুখিয়ে সেটা কেমিকল যুক্ত করে বাজারজাত করা হয় তেমনি কিসমিস খেলে যেমন শরীরের পক্ষে উপকার ও বিশেষ ভাবে কিসমিস খেলে শরীরের পক্ষে অপকারও আছে।
প্রতিদিন-কিসমিস-খওয়ার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

কেন জানি কিসমিসের উপকারিতা কিসমিস আছে বিশেষ ধরনের কোলেস্টেরল এটা শরীরের ক্ষতিকারক ব্যাকটেরিয়া জোর করে দূর করে এমনকি আপনি যদি কিসমিস না খেয়ে কিসমিস ভেজিয়ে সেই পানি পান করেন তাহলে আপনার শরীরের ভিটামিন ও মিনারেল প্রবেশ করবে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ প্রতিদিন কিসমিস খওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রতিদিন কিসমিস খওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

কিসমিসের উপকারিতা উপকারিতা গুলো অনেক লোকের জ্ঞানের বাইরে কিসমিস হলো ন্যাচারাল বাপ প্রাকৃতিক গুণের ফল যা আঙ্গুর  ফল থেকে তৈরি হয় এটি নিউট্রিশন বা পুষ্টিতে ভরপুর এবং সুস্থতার জন্য মানবদেহে একটি প্রয়োজনে ফল তবে কিছু ক্ষেত্রে ডিসঅ্যাডভান্টেজ বা ক্ষতিকারক দিক রয়েছে কিসমিসের বিভিন্ন উপকার অপকার উল্লেখিত করছি।

  • এনার্জি বৃদ্ধিঃ কিসমিস প্রাকৃতিক উৎ যা দ্রুত শান্তি বৃদ্ধি পায়
  • হাড়ের উন্নতিঃ ক্যালসিয়াম ও বরণ রসায়নিক উপাদান রয়েছে হাড়ের উন্নতি বৃদ্ধি পায়
  • রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাঃ উন্নয়ন কিসমিস অ্যান্টিঅকিডেন্ট থাকায় প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়
  • মানুসিক চাপঃ কিসমিসে প্রচুর পরিমাণ আইরন থকায় মানব দেহের ভিতরে নিয়তন করে তাই কিসমিস খেলে মানুসিক চাপ থেকে মুক্তি পায়
  • রক্ত শূন্যতাঃ এতে উচ্চ আইরন থাকার ফলে হিমোগ্লোবিন ফলে রক্ত শূন্যতা কমে যায়
  • দাঁতের ক্ষয় রোদঃ কিসমিসে আছে ওলোনোলিক অ্যাসিড থাকে তাই কিসমিস খাওয়া দাঁতের জন্য উপকারি
  • ওজন বিদ্ধি পাবেঃ এতে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন থাকে তাই নিয়মিত কিসমিস খেলে ওজন বাড়বে
  • ত্বক সুন্দরঃ এতে এত পরিমাণ ভিটামিন আছে যে আপনি খেলে আপনার ত্বক সুন্দর হবে
  • চুল পড়া কমবেঃ আপনি যদি নিয়মিত কিসমিস খান তাহলে আপনার চুল পড়া বা চুল পাকা কমবে
  • চোখের দিষ্টিঃ এতে প্রচুর পরিমাণ রসায়নিক থাকার কারনে আপনার চোখের দিষ্টি বাড়বে
  • হরমব সমস্যার সমাধানঃ আপনার যদি হরমনের সমস্যা থেকে থাকে তাহলে নিয়মিত কিসমিস খেলে হরমন সমস্যার সমাধান পাবেন
কিসমিস খেলে যেমন আমাদের শরীরে উপকার আছে ঠিক তেমনি অবকারও আছে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আমাদের কিসমিস খাওয়া কমিয়ে দিতে হবে না হলে আমরা ক্ষতির মুখে পড়তে পারে তাই ভেবেচিন্তে খেতে হবে এবং বেশি পরিমাণ খাওয়া যাবে না।

  • ওজন বৃদঅজনঃ  অতিরিক্ত ক্যালসিয়াম থাকার কারণে আপনার ওজন বেড়ে যেতে পারে
  • রক্ত মাত্রা চাপ বৃদ্ধিঃ এক্রাট্রা ভক্ষনের বা শকর্রা বারতে পারে
  • এনার্জি সমস্যাঃ কিসমিস কিছু মানুষের জন্য বেশি বৃদ্ধি পাবে বেশি বৃদ্ধি পায়লে সমস্যা হতে পারে
  • গ্যাস্ট্রিকের সমস্যাঃ কিসমিসে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন থাকায় গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হতে পারে
  • কিডনি সমস্যাঃ যাদের কিডনির সমস্যা আছে তাদের জন্য কিসমিস ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে
  • সাইবার বা অতিরিক্ত  আখের কারণে পেট ফাঁপা হতে পারে

প্রতিদিন কত টুক খাওয়া দরকার

প্রতিদিন কত টুক খাওয়া দরকার, আপনি চাইলে প্রতিদিন ৩০গ্রাম বা ২ টেবিল পরিমাণ কিসমিস খেতে পারবেন এতে আপনার শরীরের প্রচণ্ড পরিমাণ ভিটামিন বা বাল ধারন করবে এবং খনেকের জন্য নানা উপাদান সরবরাহ পাশাপাশি হজম প্রক্রিয়া ব্লাড নিয়ন্ত্রণ রাখবে তবে হ্যাঁ আপনার এটা মাথায় রাখতে হবে বেশি পরিমাণ খেলে আপনার কিন্তু রতন বৃদ্ধি পেতে পারে সুতরাং আপনি পরিমাণ মত কিসমিস খাবেন।

ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা, আপনার অনেকেই কিসমিস খান আপনি জানেন যে কিসমিস ভিজিয়ে খেলে আপনি আরো বেশি উপকার পাবেন কিসমিসে কিন্তু প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন থাকে তাই আপনি ভিজিয়ে খেলে বেশি উপকার পাবেন।

  • যে উপকার পাবেন সে গুলা হল 
  • আপমার সুকনা কিসমিসের তুলনায় ভিজানো কিসমিসে ভিটামিন বেশি পাবেন
  • আপনার যদি চুল পড়া বা চুল পাকা থাকা রোগ থাকে তাহলে সেটা দূর হবে
  • ত্বক সুন্দর হবে 
  • হাড় শক্ত ও মজবুত করবে
  • রক্ত চলা চল বিদ্ধি পাবে
  • চোখে দিষ্টি বেরে যাবে
  • দেহের কালো দাগ থাকলে সেটা কমে যাবে

কোন সমায় খেতে হবে

কোন সমায় খেতে হবে কিসমিস আপনি চাইলে একটা নিদিষ্ট সমায় বের করে খেতে পারবেন সেমন দরেন আপনি প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে খেতে পারেন এবং আপনি দুপুরে ঘুমানোর আগে খেয়ে নিয়ে ঘুমাতে পারেন আপনি কিন্তু রাতে খেতে পারেন যদি রাতে খেন তাহলে আপনার উপকার সব থেকে বেশি হবে। 

রাতে ঘুমানোর আগে যদি আপনি খান তাহলে হবে কি আপানার শরীর একটা রেস্ট কাজ করে রাতে কিন্তু আপনি যাকিছু খান না কানো রাতে বেশি কাজ হয় তাই আপনি কিন্তু তারে খেলে সব থেকে বেশি উপকার পাবেন প্রতিদিন রাতে খাওয়া দাওয়া শেষ করে আপনি ঘুমানোর আগে আপনি ৩০ গিরাম বা ২ টেবিল পরিমাণ কিসমিস খেতে পারেন।

আর হ্যাঁ আপনি কিন্তু চাইলে কিসমিস ভিজিয়ে খেতে পারেন আমরা অনেকেই আছি যে রাতে ঘুমানোর আগে কিসমিস খায় কিন্তু আপনার জানিনা যে ভিজানো কিসমিস খাওয়ার উপকার ভিজানো কিসমিসে থাকে যে প্রচুর পরিমাণ কালসাম ও আইরন ভিটামিন তাই ঘুমানোর আগে সব থেকে বেশি ভালো হয় যে আপনি কিছু খন কিসমিস ভিজিয়ে রেখে খেতে পারেন তাহলে আপনি বেশি উপকার পাবেন।

কালো কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা

কালো কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা হল আপনি যদি কালো কিসমিস খান তাহলে হবে কি আপনার শরীর ও মন ভালো থাকবে এমন কি আপনার দেহের যে সব রোগ বাগ থাকবে সে গুলা আস্তে আস্তে দূর হতে থাকবে কালো কিসমিস হল এমন একটা কিসমিস এতে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন কালসেম ও কালিয়ার যুক্ত এতে আপনার শরীরের রক্ত চলা চল বৃৃদ্ধি পাবে আপনার কশ মজবুত হবে আপনির কিলান্তি কমে যাবে।

আপনার কাজ করতে করতে কিলান্ত হয়ে পরে আপনি যদি কালো কিসমিস কান হলে হলে এই সমস্যা হবে না প্রতিদিন ঘুমানোর আহে আপনার ৩০ গিরাম মত কালো কিসমিস খেতে হবে হলে আপনি দেখবেন ২ থেকে ৩ দিনের ভিতরে ভালো একটা রেজাল্ট পাবেন তাই আপনি প্রতিদিন কালো কিসমিস খান।

কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা

কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার উপকারিতা, আমরা ইতিমধ্যে জানে গাছি যে কিসমিস খাওয়ার উপকারিতা কি আপনি কি জানেন যে কিসমিস ভিজিয়ে খেলে আপনি বেশি উপকার পাবেন ভিজানো কিসমিস খেলে রক্তশূন্য টা বৃদ্ধি পায় এমন কি আপনার শরীরের পানি জমা থেকে আপনি মুক্তি পাবেন আপনি যদি রেগুলার কিসমিস ভিজিয়ে খান তাহলে আপনি আরো যে উপকার পাবেন যে।
প্রতিদিন-কিসমিস-খওয়ার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

আপনার যদি সারেরিক সমস্যা থেকে থাকে আপনি কিন্তু কিসমিস ভিজিয়ে খেতে পারেন তাহলে আপনার আই সমস্যা থেকে মুক্তি পেটে পারেন এবং যাদের ডায়বেটিস থেকে থাকে তাদের জন্য ও উপকার ভিজানো কিসমিস আপনার কি হাডের সমস্যা আপনি জেসি চলা ফেরা করতে পারেন না আপনি কিন্তু এই ভিজানো কিসমিস খেতে পারেন খেলে আপনার হাডের সমস্যা দূর হবে।

শুকানো কিসমিস খেলে কি কি উপকার হয়

শুকানো কিসমিস খেলে কি কি উপকার হয়, আপনি যদি শুকানো কিসমিস খেয়ে থাকেন তাহলে আপনি খুব ভালো একটা উপকার পাবেন কারন শুকানো কিসমিসে তাহকে প্রচুর পরিমাণ এনাজি ও ভিটামিন তা মানব দেহের জন্য খুব ভালো একটা উপকারি আপনি যদি মনে করেন শুকানো কিসমিস খাবেন হলে আপনার চিন্তা ভাবনা একদম ঠিক।

কিসমিস ভিজিয়ে খাওয়ার নিয়ম

আপনি কিন্তু কিসমিস ভিজিয়ে খায়লেই হবে না নিয়ম মেনে খেতে হবে আপনার প্রতিদিন খাওয়ার আগে আপনার ৮ থেকে ১০ ঘণ্টা আগে কিন্তু ভিজিয়ে রাখতে হবে না হলে কিন্তু কাজ কম করবে তাই আপনি রাতে ঘুমানোর আগে ভিজিয়ে রাখে দিতে পারেন বা আপনি যদি রাতে খান তাহলে সকালে ঘুম থেকে উঠে আপনি কিসমিস ভিজিয়ে রাখতে পারেন তাহলে আপনি জেইটা পাবেন সেটা আপনি রাতে খেতে পারবেন আর হ্যাঁ আপনি কিন্তু জেই পানিতে।

ভিজিয়ে রাখবেন সেই পানিটা কিন্তু অবশ্যয় খাবারের উপজক্ত পানি হতে হবে না হলে কিন্তু সমস্যা আপনার পানি সহ খেতে হবে এটা আপনার মাথায় রাখতে হবে।

রাতে কিসমিস খাওয়ার অপকারিতা

রাতে কিসমিস খওয়ার উপকারিতা হল যে আপনি যদি রাতে ঘুমানোর আগে ৩০ গ্রারাম কিসমিস খান তাহলে আপনার শরীর প্রচুর পরিমাণ এনার্জি বাড়বে ও আপনার শরীর দিন দিন ভালো হবে আপনি যদি মনে করেন রাতে বাদে দিনে খাবেন তাহলে কিন্তু কাহজ কম করবে আপনি দিনে খাওয়ার থেকে রাতে খেলে বেশি অপকারিতা পাবেন।
প্রতিদিন-কিসমিস-খওয়ার-উপকারিতা-ও-অপকারিতা

আপনি যদি রাতে কিসমিস খন এতে হবে আপনার শরীর রক্ত চলা চল বিদ্ধি পাবে ও আপনার যাদের শরীর বেশি মোটা তাদের কে রাতে কিসমিস না খাওয়া ভালো এবং আপনার যদি শরীর বেশি পাতলা হয় হলে কিন্তু আপনি রাতে কিসমিস খেলে কিন্তু আপনার শরীর খারাপের দিকে যেতে পারে তাই এই সমস্যা গুলা যাদের ভিতরে আছে তাদের কে রাতে কিসমিস খাওয়া অপকারিতা হয়ে পারে।

শেষ কথাঃ প্রতিদিন কিসমিস খওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রতিদিন কিসমিস খওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা, আপমার অনেক কিছু জালেন আই পোস্ট টির মাধ্যমে আমার মতামত হলে আমদের দেহের বিকাশ ঘতার জন্য কিসমিস অনেক দরকার আই আমরা রাতে কিসমিস খাব ও কিসমিসের অপকারিতার থেকে উপকারিতা বেশি তাই আমার প্রতিদিন একবার করে হলেও কিসমিস খাবো সেটা দিনে হক বা রাতে হক।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এ এস এম ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url