ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ ফেব্রুয়ারি হারাম কানো
প্রিয় পাঠক আপনি কে জানেন ১৪ই ফেব্রুয়ারি নিয়ে কিছু কথা ১৪ই ফেব্রুয়ারি ইসলাম
কি বলে? যদি জেনে না থাকেন তাহলে আমার এই পোস্টটি আপনি সম্পূর্ণ মনোযোগ দিয়ে
পড়ুন। এই পারবে আলোচনা করব ১৪ ই ফেব্রুয়ারি নিয়ে কিছু কথা ১৪ই ফেব্রুয়ারি
ইসলাম কি বলে সে সম্পর্কে আমরা যে দিনগুলো ভাবে দিবসগুলো পালন করে আসি।
সেগুলা কিন্তু ইসলাম সমর্থ্য নাও করতে পারে আবার অনেক দিবস আছে সেগুলা ইসলাম
সমর্থন করে এই পারবে আরো জানতে পারবেন ১৪ ফেব্রুয়ারি নিয়ে কিছু কথা তাই চলুন
জেনে নেওয়া যাক ১৪ ফেব্রুয়ারি নিয়ে কথা ১৪ ই ফেব্রুয়ারি ইসলাম কি বলে সে
সম্পর্কে জেনে আসি।আমরা কিন্তু জানি ১৪ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস আজ আমরা
জানবো বিশ্ব ভালোবাসা দিবস অথচ কথা এবং আমরা আজ আরো জানাবো ১৪ই ফেব্রুয়ারি ইসলাম
কি বলে চলুন জেনে নেয়া যাক- ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ই ফেব্রুয়ারি হারাম কানো।
পোস্ট সূচিপত্রঃ ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ ফেব্রুয়ারি হারাম কানো
- ১৪ফেব্রুয়ারি ইসলামের দৃষ্টিতে কি বলে
- ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ ফেব্রুয়ারি হারাম কানো
- ইলামের দৃষ্টিতে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস
- ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ ফেব্রুয়ারি পালন করা যাবে কি
- ভ্যালেন্সটাইন্স ডের ইতিহাস কি
- বর্তমান সমায়ে ছেলে মেয়েরা ভালোবাসা কি ভাবে পালন করে
- শেষ মন্তবঃ ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ ফেব্রুয়ারি হারাম কানো
আপনি কি যানতে চাইছেন ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ই ফেব্রুয়ারি হারাম কানো তাহলে
আমাদের এই পোস্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন-১৪ই ফেব্রুয়ারি এসো ভালোবাসা দিবস মানুষের
মধ্যে অন্যরকম একটা মতি এবং এখন কাজ করে ভালোবাসা দিবস শুধু প্রিয়তমার প্রতি
উদযাপনের জন্য নয় বরং ভালোবাসা দিবস মা বাবা ভাই বোন আত্মীয়-স্বজন বন্ধু
বান্ধবী সবাইকে নিয়ে।
যেমন করা হয় ভালোবাসা দিবসে ভালোবাসার ছড়িয়ে পড়ো সবার মাঝে ভালোবাসা
প্রতিদিনের সবসময়ের। ভালোবাসা দিবস একটা বিশেষ দিন মাত্র। যেদিন তাকে অন্য কেউ
ভালবাসা প্রকাশের উৎসাহো ভাই আবার ভালবাসা দিবসকে ভালোবাসা প্রকাশে দিলওয়ালা ভাই
অন্যকেও বিভিন্ন সময়ে ভালোবাসা প্রকাশ করতে বাড়লেও বিশেষের দিনে করতে পারেন
ভালোবাসা ভালোবাসা হতে প্রিয়জন পরিবার বন্ধু বান্ধবী আত্মীয়-স্বজনের প্রতি আশা
করি ১৪ই ফেব্রুয়ারি কিছু কথা মনোযোগ সহকারে পড়েছেন।
১৪ফেব্রুয়ারি ইসলামের দৃষ্টিতে কি বলে
আজকে আমরা জানবো ১৪ ফেব্রুয়ারি ইসলামের দৃষ্টিতে কি বলে অথচ বিশ্ব ভালোবাসা দিবস
ইসলামের দৃষ্টিতে কি বলে সম্পর্কে জেনে আসি। ১৪ই ফেব্রুয়ারি বলে সেই সম্পর্কে
১৪ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস সম্পর্কে ইসলামের কাছে ভালোবাসা দিবসের মানে
বিবাহ বহিভুক্ত ইসলাম বহিভূত দিবস উদযাপন ইসলামে নিষেধ।
বেহায়াপানা উদ্দেশ্য বিবাহের পারবে দেখা সাক্ষৎ কথাবাত্রা মেলামেশা প্রেম
ভালবাসা ইসলামের দৃষ্টিতে সম্পূর্ণভাবে হারাম কোরআন হাদিসের দৃষ্টিতে কেবল বিবাহ
পরেই। আর পরিবারকে ভালোবাসতে হলে কোন দিবসে প্রয়োজন হয় না অযুহাতটি বেশি
ব্যবহারে হায়।
রাসূলুল্লাহ (সা.) যখন কোন এর মাধ্যমে অশ্লীলতা এমন ভাবে ছড়িয়ে পরে দিয়ে তারা
যখন প্রকাশ্যে অশ্লীলতা লিপ্ত থাকে তখন এদের মধ্যে এমন সব রোগ ব্যাধি ছড়িয়ে
পড়ে তাদের পরবর্তী প্রজন্মের মাধ্যমে প্লেতো ছিলোনা valentine ও বিশ্ব ভালোবাসা
দিবস মুসলমানদের জন্য হারাম।
ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস
ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ই ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস, যদি আপনি না জেনে থাকেন তবে
ইসলামের দৃষ্টিতে ইসলামের ১৪ই ফেব্রুয়ারি ভালোবাসা দিবস। বছর রোগের মতোই বিশ্ব
ভালোবাসা দিবস নামে এটি একটি দিবস এখন অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশ ও বিভিন্ন
খানিকের মাধ্যমে পালন করা হচ্ছে। ইসলাম বলে মুসলিম সমাজকে ধ্বংস করার
ষড়যন্ত্রের।
বর্তমান রুপ হচ্ছে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস বর্তমান ভালবাসা মানেই যুবক-যুবতীর
মেলামেশা বেহায়া পানাপাড়া এগুলা কিন্তু আমাদের ইসলাম সামর্থ দেয় না তাই আমরা
মুসলমান হিসাবে এই বিশ্ব ভালোবাসা দিবস থেকে দূরে থাকবো।ইসলামের দৃষ্টিতে
নারী-পুরুষের পর্দ বিধান রয়েছে ইসলাম পূর্ব পুরুষের কোন।
সম্পর্কের বৈধতা প্রদান করেনি চিঠিপত্র আদান-প্রদান কার শ্রমিক কথাবাত্রা
দেখা-সাক্ষাৎ করা সকল নাজায়েজ ও মারাত্মক রকমের গুনা এই কথাই বলা যায় যে
ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ই ফেব্রুয়ারি হারাম আমরা যদি মুসলিম ঘরের সন্তান হয়ে থাকে
তাহলে ১৪ই ফেব্রুয়ারি পালন থেকে বিরত থাকবো এবং ভালোবাসার জন্য কোন দিবস দরকার
হয় না।
ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ ফেব্রুয়ারি পালন করা যাবে কি
আজকে আমরা যেদিন তাকে ১৪ই ফেব্রুয়ারি বা ভালবাসা দিবস হিসাবে উদযাপন করছি আপনি
কি একবারও জন্যেও ভেবে দেখেছেন ইসলামের ভালোবাসা দিবস নিয়ে কি বলছে যদি আপনি
জেনে না থাকেন তবে আজকে জেনে নিন।
ইসলাম এই ১৪ই ফেব্রুয়ারি নিয়ে কঠোরভাবে নিষেধ করেছে এর প্রধান কারণ হচ্ছে
বাসা দিবসের নামে অবৈধ মেলামেশা করে অনৈতিক কাজে লিপ্ত যার কারণে ইসলাম কঠোর
নিষেধ করেছেন ইসলামিক পরিভাষায় বিবাহর আগে কর ছেলে মেয়ে অবৈধ মেলামেশা করা
হারাম ভাই একটা ছেলে একটা মেয়ের মুখ দেখা হারাম।
আবার তেমনই মেয়েদেরও পর্দা বিহীন চলা ও ছেলেদের সাথে কথা বলা বাম মেলামেশা করা
হারাম। তাইতো বিভিন্ন সংস্কাররা এই ভালোবাসা দিবসকে নির্লজ্জ বা বেহায়া দিবস
বলে আখ্যা দিয়েছেন বিবাহর উদ্দেশ্যে বিয়ের আগেই দেখা সাক্ষাৎ করা বর্তমান
ভালোবাসা ইসলাম সম্পূরকভাবে হারাম করেছে বিয়ের পরে প্রেম ভালবাসা করা যাবে
এটাই কোরআনে হাদিসে পাওয়া যায় তাই আমাদের ইসলাম ঘরের সন্তান হিসেবে ও মুসলিম
হিসেবে হারাম কাজগুলো বিরত রেখে ইসলাম যেটা বলে বা কুরআন হাদিসে যেটা আছে
সেইগুলা করব পাশেই পথে হাটবো।
ভ্যালেন্সটাইন্স ডের ইতিহাস কি
ইতালির রাম শহরে সেন্ট ভ্যালেন্টাইন নামে এক খৃষ্টান হে কিশাক ছিলেন হে রম
শহরের খ্রিস্টান ধর্মের প্রচার করতো এই খ্রিষ্টান ধর্ম প্রচারের অভিযোগে তাকে
রাধাবন্দি করে এবং তাকে কারাবন্দি করে। এ সময়ে কারাগারের অন্ধ মেয়েকে সে
সুস্থ করে।
এই জন্য তার জন্য জনপ্রিয় দিন দিন বেড়েই চলে তাই ঈর্ষান্বিত হয়েই সেন্ট
ভ্যালেন্টাইনকে মৃ-ত্যুদন্ড দেয়। আর এই এই দিনেই শিলা পদ্মা ফেব্রুয়ারি
পরবর্তীতে তার সৃষ্টি চরণ আর এই দিনেই থেকেই ভ্যালেন্টাইন ডে বিশ্ব ভালোবাসা
দিবস হিসাবে চান করা হয়।
বর্তমান সমায়ে ছেলে মেয়েরা ভালোবাসা কি ভাবে পালন করে
ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ই ফেব্রুয়ারি হারাম কানো ,আমরা কিন্তু মুসলিম ঘরের সন্তান
হয়ে কিন্তু এই সব খারাপ দিবসের দিকে যূকে পরি কারন সমাস এমন হয়ে গিয়াছে
যে না যেতে চাইলেও যেতে হয়। আমরা কিন্তু জানি ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ই
ফেব্রুয়ারি হারাম ও পাপ ছেলে- মেয়ে একসাথে হয়ে অবোধ মিলামিশা করে এইটা ইসলাম
একদম ঘৃনা করে।
বর্তমান যে কাজ গুলা করলে ইসলামের দৃষ্টিতে হারাম চলুন যেনে আসি-
- বিয়ের আগে ছেলে-মেয়ের অবৈধ মেলামেশা
- বাবা মায়ের সাথে খারাপ ব্যবহার করা
- নেশাগ্রস্ত সেবন ব্যবহার করা
- নেশা করা
- ইসলাম ঘরের সন্তান হয়ে নামাজ রোজা না করা
- বন্ধুদের সাথে বিভিন্ন পার্টি গান-বাজনা করা
- ১৪ই ফেব্রুয়ারির মত নির্লজ্জ বেহায়া দিবস পালন করা
শেষ মন্তবঃ ইসলামের দৃষ্টিতে ১৪ ফেব্রুয়ারি হারাম কানো
১৪ই ফেব্রুয়ারি ইসলাম সম্পর্কে সবকিছু ধারনা এবং বুঝলেন আপনার কি করলে ১৪ ই
ফেব্রুয়ারি ইসলাম ঘরের সন্তান হিসাবে ১৪ই ফেব্রুয়ারি আমাদের জন্য হারাম কেন
হারাম সেটা আমরা এই পোষ্টের মাধ্যমে বিস্তারিত বুঝতে পেরেছি একজন ইসলাম ঘরের
সন্তান কখনোই পাপ কাজে লিপ্ত হবে না কেননা আমাদের একদিন না।
একদিন হলেও মৃত্যুর স্বাদ নিতে হবে মৃত্যুর পরে আমাদের হিসাব-নিকাশ হবে তাই
আমরা পাপ কাজ থেকে বিরত থাকবো এবং আমাদের বন্ধু বান্ধবী সবাইকে এ পাপ কাজ
থেকে বিরত থাকতে বলবা তাই ১৪ই ফেব্রুয়ারির মতন দিবস আমরা উদযাপন করব না বা
ইসলাম যেই দিবসগুলা হারাম বলেছে তেমন কোনো দিবস আমরা পালন করবা না তাই আমাদের
সর্বদা সঠিক পথে চলতে হবে আল্লাহকে ভয় করতে হবে
এ এস এম ব্লগারের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url